VLAN হলো এমন এক ধরণের টেকনোলজি যার সাহায্যে একটি সুইচের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারসমূহকে লজিক্যালী একাধিক গ্রুপে বিভক্ত করে আলাদা আলাদা LAN হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ ফিজিক্যালী একটি সুইচই থাকবে কিন্তু লজিক্যালী একাধিক সুইচ হিসেবে কাজ করে। এটিই হলো VLAN বা Virtual Local Area Network । এক্ষেত্রে লজিক্যালী বিভক্ত সাবনেটওয়ার্কগুলো একেকটি পৃথক Broadcast Domain হিসেবে কাজ করে।......বিস্তারিত
সাধারণ VLAN বেজড নেটওয়ার্কে শুধুমাত্র একই VLAN এর কম্পিউটারসমূহ নিজেদের মধ্যে কমিউনিকেট করতে পারে। কিন্তু একটি প্রোডাকশন নেটওয়ার্কে বিভিন্ন কারণে এক VLAN এর কম্পিউটার থেকে অন্য VLAN এর কম্পিউটারসমূহের সাথে কমিউনিকেট করার দরকার হতে পারে। আর এই বিভিন্ন VLAN এর কম্পিউটারসমূহের মধ্যে সঠিকভাবে কমিউনিকেশন সফল করতে যে মেকানিজম ব্যবহৃত হয় সেটি হলো Inter-VLAN Routing । Inter-VLAN Routing হলো......বিস্তারিত
একটি VLAN বেজড নেটওয়ার্কে VLAN কনফিগার করতে হলে ঐ নেটওয়ার্কের সকল সুইচসমূহে VLAN তৈরী করতে হয়। একটি ছোট আকারের নেটওয়ার্কে এটি সহজে করা গেলেও বড় আকারের নেটওয়ার্কে এটি করা বেশ ঝামেলার কাজ। ধরি, একটি নেটওয়ার্কে ৫০টি সুইচ আছে এবং নেটওয়ার্কটিতে ৩০ টি VLAN কনফিগার করতে হবে। যদি আমরা ম্যানুয়ালভাবে VLAN তৈরী করি তাহলে এই ৫০টি সুইচের প্রতিটিতেই ৩০টি করে VLAN তৈরী করতে হবে যা খুব পরিশ্রমলব্ধ ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আবার নেটওয়ার্ক থেকে একটি......বিস্তারিত
যেকোন ধরনের নেটওয়ার্ক ডিজাইনের ক্ষেত্রে Redundancy অবশ্যই একটি অন্যতম বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিত। একটি নেটওয়ার্কে কোন একটি লিংক ডাউন হলে ঐ লিংকের সাথে যুক্ত সকল ডিভাইসসমূহ নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। Redundancy বলতে বুঝায় একটি সোর্স ডিভাইস থেকে একটি ডেষ্টিনেশন ডিভাইসে ডাটা পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি মূল পাথ এর পাশাপাশি একটি ব্যাকআপ পাথ থাকা, যাতে করে কোন কারণে মূল পাথটি ডাউন হলে ব্যাকআপ পাথের মাধ্যমে অনায়াসে ডাটা আদান-প্রদান করা যায়......বিস্তারিত